ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া - ২৫%
ড. জে সি মালাকারড্রাগন ক্যাকটাস গোত্রের একটি ফল। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো ইউফোরবিয়া গোত্রের ক্যাকটাসের মতো; কিন্তু এর কোনো পাতা নেই। গাছ দেখে সবাই একে চিরসবুজ ক্যাকটাস বলেই মনে করেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড.
ঝালকাঠিতে পানের উৎপাদন কমায় বাড়ছে দাম
উপায়, চাষের ছাদের টবে ড্রাগন দুর্দান্ত ফল ফলন বাড়ীর বাম্বার লাইফস্টাইল হবে
ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ড্রাগন ফলের গাছ এক ধরনের ক্যাকটাস জাতীয় গাছ। এই গাছের কোন পাতা নেই। ড্রাগন ফলের গাছ সাধারনত ১.
সোনালি মুরগির ডিম উৎপাদন বাড়াবেন যেভাবে
ভিয়েতনাম পদ্ধতি : এ ক্ষেত্রে পিলারের চারদিকে কাটিংকৃত কলম চারা লাগিয়ে পিলারের সঙ্গে বেঁধে দিতে হয়।
স্কুলের ছাদ বাগানে স্মার্ট ইরিগেশন সিস্টেম
আমাদের মানব শরীরের জন্য লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। এমনিতে ড্রাগন মোটামোটি কয়েক রঙ্গের হয়ে থাকে। তবে আমাদের দেশে বর্তমানে বেশি দেখা যায লাল ড্রাগন এবং সাদা/গ্রে কালারের। কিন্তু লাল ড্রাগনের কিছু অতিরিক্ত উপকারিতা রয়েছে। উদাহরণসরূপ লাল ড্রাগন খাওয়ার মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, শ্বাস প্রশ্বাস ঠিক রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও রয়েছে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারিতাসহ ওজন হ্রাস করা, হৃৎপিন্ড ভালো রাখা, হজমে সহায়তা করা, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ইত্যাদি হলো লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
ছত্রাক অথবা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এ রোগ হতে পারে। এ রোগ হলে গাছের কাণ্ডে প্রথমে হলুদ রং এবং পরে কালো রং ধারণ করে এবং পরবর্তীতে ঐ অংশে পচন শুরু হয় এবং পাচার পরিমাণ বাড়তে থাকে। এ রোগ দমনের জন্য যে কোন ছত্রাকনাশক (বেভিস্টিন, রিডোমিল, থিওভিট ইত্যাদি) ২ গ্রাম প্রতি লিটার জলে মিশিয়ে প্রয়োগ করে সহজেই দমন করা যায়।
৩. এই ফলে বিদ্যমান প্রোটিন শরীরের যাবতীয় বিপাকীয় কাজে সহায়তা করে।
৩) তৃতীয় স্তরে বালুর একটি লেয়ার তৈরি করে দিতে হবে। মনে click here রাখা জরুরী জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা যত ভালো হবে গাছ ততো ভালো থাকবে।
ড্রাগন ফলটি হলো ক্যাকটাস গোত্রের একটি জাত এবং এর গাছটি দেখতে হুবহু প্রায় ক্যাকটাসের ন্যায় লতার মতোই দেখায়। অনেকটা মাংসাল এবং খাঁজকাটাযুক্ত গাছ।